রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৬ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
ছাত্র অধিকার পরিষদের ৪ নেতাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

ছাত্র অধিকার পরিষদের ৪ নেতাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী ধর্ষণ মামলার দুই আসামি নাজমুল হুদা ও সাইফুল ইসলামসহ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির চার নেতাকে পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার দুপুরের দিকে পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহ-সভাপতি নাজমুল হুদাকে মগবাজার এলাকা থেকে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেন তার মা মাসুমা বেগম। এরপর একে একে আরও তিন নেতাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছে পরিষদের নেতাকর্মীরা।

ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মুহাম্মদ রাশেদ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও ঢাবি শাখার সহ-সভাপতি নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহায়তার অভিযোগে মামলা আছে। এর মধ্যে নাজমুলকে দুপুরে কে বা কারা তুলে নিয়ে যায়। এ ছাড়া ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতা সোহরাব হোসেন ও আসিফ মাহমুদকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ‘কোনো ধরনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়া ছাত্র অধিকার পরিষদের চার নেতাকে পুলিশ তুলে নেওয়ার অভিযোগ পেয়েছি। আমরা ও ভুক্তভোগীর পরিবার পুলিশ ও ডিবিতে খোঁজ করে পাচ্ছি না। পুলিশ যেহেতু তাদেরকে গ্রেপ্তারের কথা বলছে না, তাই আমরা ধরে নিয়েছি রাষ্ট্রীয় বাহিনী দ্বারা গুম হয়েছেন তারা। আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’

সারা দেশে ধর্ষণ বিরোধী আন্দোলনকে দমানোর জন্য এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিতে সরকার এ কাজ করছে বলে অভিযোগ করেন রাশেদ খান।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক জানান, ধর্ষণ মামলায় তার টিম কাউকে আটক করেনি।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার ওয়ালিদ হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হলেও এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, ধর্ষণ ও ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর লালবাগ থানায় ঢাবির এক ছাত্রী মামলা করেন। এতে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। নাজমুল হুদা এই মামলার ৫ নম্বর আসামি। তিনি ওই সংগঠনের ঢাবি শাখার সহ-সভাপতি। পরে ওই ঘটনায় কোতায়ালি থানায় আরও একটি মামলা করেন ওই ছাত্রী।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com